আসলে শুধু ভিউ বেশি হলেই গুগল আপনাকে টাকা দিবে না। আগে আপনার ভিউ যদি ১০০ হাজার ছাড়ায়, তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলটি প্রিভিউ করবে। তাদের যদি মনে হয় যে এটা ইউটিউব কর্তৃক ভেরিফাইড(ভেরিভাইড বলতে-স্বীকৃত হওয়া, একটা টিক মার্ক পাওয়া না) হওয়ার যোগ্য তাহলে তারা আপনার চ্যানেলটি ইউটিউবের আসল তালিকায় রাখবে।
এরপর থেকে প্রতি ১ মিলিয়ন ভিউয়ের জন্য আপনি ১,০০০$ থেকে সর্বোচ্চ ৪০,০০০$ পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। তবে সেটা ভিডিওর মান আর পাবলিকের পছন্দ হলো কি না তার উপর ভিত্তি করে আসবে।
কখনোই মনে করা উচিত না যে, অনেক সহজেই একজন প্রফেশনাল ইউটিউবার হওয়া যায়, বিশেষ করে এখনকার সময়ে যেখানে যেকোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরেও প্রচুর ইউটিউব চ্যানেল আছে
আগে যেটা জানতে হবে, গুগল এডসেন্স (Youtube) আমাদের বিশেষ করে ৫ টি জিনিসের ওপরে নির্ভর করে টাকা দেয়।
এই জিনিস গুলো হলো:-
১। এড ভিউ
২। CPC কত হচ্ছে
৩। CPM কত হচ্ছে
৪। Traffic Country
৫। কিওয়ার্ড (Keyword)
- ১০০০ ভিউস হউক ১০,০০০ভিউস হউক, ইউটিউবেরর কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলো ইউটিউব অনুসরণ করে।
- তাই, ইউটিউবে ১০০০ ভিউ তে কত টাকা কামানো যাবে বা আমরা Youtube এ কত টাকা আয় করতে পারব সেটা একমাএ তখনি বুঝতে পারব যখন Youtube এর এই টাকা দেওয়ার প্রক্রিয়া আমরা জানব।
- এতে আপনারা একদম পরিষ্কার ভাবে বুঝে যাবেন যে Youtube এ কত ভিউতে কত টাকা আয় করতে পারবেন।
- আপনার, ১০০০ ভিউতে কখনো হয়তো ৫ ডলার কামিয়ে নিতে পারবেন বা কখনো হয়তো ২ ডলারও হবেনা।
- আবার, হয়তো ৭০০ ভিউতে ৪ থেকে ৫ ডলার হয়ে যেতে পারে কিন্তু, আবার হয়তো ১০,০০০ ভিউতেও ২ ডলার কামাতে পারবেন না।
- তাই, Youtube এ কত টাকা আয় করা যাবে সেটা একমাএ YOUTUBE এর টাকা দেয়া প্রক্রিয়ার ওপরে নির্ভর।
শেষে আমি যে কথাটা বলতে চাই, মন দিয়ে কাজ করুন, সফলতা একদিন আসবেই। কাজ করতে গিয়ে হতাশ হবেন না।তো বন্ধুরা, আশা করি আর্টিকেলটি ভালোমত বুজতে পেরেছেন।যদি এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা কমেন্ট করতে ভুলবেন না।