ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর উপায়-ব্লগারে ভিজিটর বাড়ানোর উপায়?

আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত বন্ধুরা সাইট থেকে কিভাবে ভিজিটর বাড়ানো যায় সে ব্যাপারে আজকে আলোচনা করব ৷ ওয়েবসাইট তৈরি করার পর যে যে বিষয়ে বেশি পরিমাণ গুরুত্ব দেই তা হচ্ছে ভিজিটর কিভাবে বাড়ানো যায় ৷
একটি দেহ যখন প্রাণ ছাড়া মৃত্যু ঠিক তেমনি একটি ওয়েব সাইট ভিজিটর ছাড়া মৃত্যু ৷ আপনারা ব্লগ সাইটের যদি কোন রকম ভিজিটর না থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইটের কোন মূল্য নেই ৷
আজকে কিভাবে ব্লগের ভিজিটর বাড়ানো যায় সে ব্যাপারে আলোচনা করবো আমরা আজকে এমন কয়েকটি সেরা ব্লগ টিপস শেয়ার করব সেগুলো আপনি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে পরবর্তীতে আপনাকে আর ব্লক ব্লগের ভিজিটর নিয়ে চিন্তা করতে হবে না ৷
ভিজিটর বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে নিচে ফলো করুন বিস্তারিত
নিয়মিত বলতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময় এবং নির্দিষ্ট নিয়ম আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে ৷ আর্টিকেল পাবলিক করার সঠিক নিয়ম হচ্ছে আপনি প্রতিদিন একটি বা দুটি করে অথবা প্রতি সপ্তাহে একটি বা দুটি করে প্রতি এক মাসে একটি বা দুটি সঠিক সময় অনুযায়ী আর্টিকেল পাবলিশ করবেন ৷
এ নিয়ম অনুযায়ী আপনি আপনার ব্লগ সাইটে পোস্ট করার পর আপনার ওয়েবসাইটে দিনে দিনে ভিজিটর বেড়েই চলবে ৷ এবং সেই নিয়ম নিয়ম অনুযায়ী যথাযথ ভাবে বাড়তে থাকবে ৷ ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য আপনাকে অবশ্যই মানসম্মত পোস্ট করতে হবে এমনভাবে আপনি লিখবেন পোস্ট যেন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট থেকে কিছু শিখতে পারে আর সেইসব পোস্টগুলি এমনভাবে লিখুন যাতে সেগুলি মানসম্মত হয় ৷ মনে রাখবেন আর্টিকেল ভালো হবে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর এর অভাব হবে না ৷
ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর উপায়
১. সঠিক ও উপযুক্ত কী-ওয়ার্ড নির্বাচন
আপনার পোস্ট থেকে যথেষ্ট পরিমাণ আশানুরূপ ভিজিটর বা ট্রাফিক পেতে আপনাকে সঠিক কী-ওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে৷ আপনার ওয়েবসাইট কতটা র্যাংক করবে এটা সম্পূর্ণ আপনার উপযুক্ত ও সঠিক কী- ওয়ার্ড নিবার্চনের উপর পুরোটাই নির্ভর করে৷ এজন্য আপনাকে সঠিকভাবে কী ওয়ার্ড রিসার্চ করা জানতে হবে৷
তবে, এমন কোনো কী ওয়ার্ড নির্বাচন করবেন না যেগুলো আপনার থেকে খ্যাতিসম্পন্ন ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যেই ব্যবহার করা হয়েছে৷ কারণ সেই ওয়েবসাইটগুলোকে টপকিয়ে পেছনে ফেলা অত সহজ ব্যাপার না৷ যদিও বা টপকাতে পারেন, কিন্তু কেউ তাদের ওয়েবসাইটকে রেখে আপনার ওয়েবসাইটকে খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে না৷ কারণ তাদের আর্টিকেল কোয়ালিটি সম্পর্কে তার আগে থেকেই একটা ইতিবাচক ধারণা ছিল৷ সুতরাং কেউ আপনার আর্টিকেলটি পড়বে না বরং সবাই এড়িয়ে যেতে থাকবে৷
অন্যদিকে, আপনি এমন কী ওয়ার্ড নির্বাচন করলেন যা কখনো সার্চ ইঞ্জিনে সার্চই হয় না, তখনই আপনি কোনো ট্রাফিক পাবেন না৷ আপনার সব সাধনা এবারও আগের মতই বৃথা হয়ে যাবে৷
সুতরাং, আপনাকে এমন সব কী ওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে যেগুলোর প্রতিযোগী বা কম্পিটিটর কম, সার্চ ইঞ্জিনে মোটামুটি সার্চ হয় এবং যেটা সার্চ ভলিউমও বেশি৷ ঠিক তখনই আপনি সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রত্যাশিত ট্রাফিক পাবেন৷
২. ইউনিক আর্টিকেল লেখা
আপনি ওয়েবসাইটে যে আর্টিকেলটি লিখবেন তা অবশ্যই ইউনিক হতে হবে৷ কারণ একই আর্টিকেল ভিজিটরা যদি অন্য কোনো ওয়েবসাইটে পড়ে আসে আপনার ওয়েবসাইটে তবে পুনরায় একই আর্টিকেল ভুলেও পড়বে না৷ তাই ওয়েবসাইটটে ভালো পরিমাণ ট্রাফিক পেতে ইউনিক পোস্ট করা অভ্যাস করুন৷ কেননা কপি পোস্ট করলে ভিজিটরা আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি মন্দ ধারণা মনে পোষণ করতে পারে৷ এতে আপনার সাইটের সুনামহানি হবে৷ অধিকন্তু, একটি সময় পরে আপনি ভিজিটর হারাতে থাকবেন৷
৩.আর্টিকেলের কোয়ালিটি বজায় রাখা
ওয়েবসাইটে ভিজিটর না বাড়ার একটা অন্যতম কারণ হলো ওয়েবসাইটে কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল না থাকা৷ এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক ঢুকে কোয়ালিটি সম্পূর্ণ আর্টিকেল না পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ওয়েবসাইট থেকে প্রস্থান করে বা বের হয়ে যায়৷ ফলে আমাদের ওয়েবসাইটটির বাউন্স রেট অনেক বৃদ্ধি পায়৷ ফলশ্রুতিতে আমাদের ওয়েবসাইটটিকে আর বেশিদূর এগিয়ে নিয়ে যায় সম্ভব হয় না৷ তাই আর্টিকেল লেখার সময় সর্বদা আর্টিকেলের কোয়ালিটি বজায় রাখার চেষ্টা অবশ্যই করবেন৷ নতুবা আপনি ভিজিটর পেলেও হারাবেন৷
ধরা যাক, আপনি ৭ দিন যাবৎ একটি ইনফরমেটিভ আর্টিকেল লিখেছেন এবং সেই পোস্টটি পড়ার জন্য পুরো সপ্তাহে ১৫০ জন ভিজিটর প্রবেশ করল৷ তারা সবাই দেখল আপনার লেখা আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল, পাশাপাশি আপনার আর্টিকেলটি খুব সাজিয়ে লেখা যা পাঠককে মুগ্ধ করবে৷ যার ফলে অধিকাংশ পাঠকই অন্যান্য আর্টিকেল গুলো পাশাপাশি দেখবে সঙ্গে আপনার ওয়েবসাইটের নাম মনে রাখার চেষ্টা করবে৷ এতে করে তারা নিয়মিত আপনার সাইটটি ভিজিট করা চেষ্টা অবশ্যই করবে৷
অন্যদিকে, আপনি দৈনিক ২-৪ টা আর্টিকেল লিখলেন,কিন্তু একটা আর্টিকেলও মানসম্মত না৷ এতে করে কি হবে জানেন? এতে আপনার পোস্টগুলো কেউ পড়বে না৷ এছাড়া, ঐ ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে পুনরায় ভিজিট করা কথা চিন্তাও করবে না৷ আপনার ওয়েবসাইটের নাম মনে রাখার কথা কথা সে ভুলেও ভাববে না! ফলশ্রুতিতে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি ঐ ভিজিটরের নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে৷
সুতরাং আর্টিকেলের মান বজায় রেখে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন৷
৪. নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করা
ওয়েবসাইটে ভিজিটর ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করার কোনো বিকল্প নেই৷
আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করলে ভিজিটররাও নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পড়তে আসবে৷
ততক্ষণ পর্যন্ত আপনার পরিশ্রম কোনো কাজে আসবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করা শুরু করবেন৷ কারণ অনিয়মিত আর্টিকেল লিখলে কখনো ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আসবে না৷
আপনি দৈনিক একটি বা প্রতি সপ্তাহে একটি বা প্রতি মাসে একটি এমন ধারাবাহিকতা মেনে যদি নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করা শুরু করেন, তবে ধীরে ধীরে ভিজিটর ক্রমশই বাড়তেই থাকবে৷ ভুলেও ওয়েবসাইটে এলোপাতাড়ি পোস্ট করার চেষ্টা করবেন না৷
৫. ওয়েবাসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করা
আপনার ওয়েবাসাইটে প্রত্যাশিত ভিজিটর পাওয়ার অন্যতম প্রধান উপায় হলো আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে যোগ করা৷ সার্চ ইঞ্জিন থেকে মানুষ সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য সাধারণত খুঁজে থাকে৷ আপনার ওয়েবসাইটটি যদি সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আনতে পারেন, তবে ভালো পরিমাণ অর্গানিক ভিজিটর পাবেন৷ যার জন্য আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না৷
আপনার ওয়েবসাইটটি কী সম্পর্কিত সেই বিষয়ে প্রাসঙ্গিক কোনো কী ওয়ার্ড কোনো ভিজিটর সার্চ করলেই আপনার ওয়েবসাইট চলে আসবে৷ ফলে কোনো পরিশ্রম না করেই এমনিতেই ভিজিটর পেয়ে যাবেন৷ ঠিক সেই জন্যে আপনাকে মানসম্মত আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে এবং সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করতে হবে৷
৬. আর্টিকেল সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করা
যদিও সোশ্যাল বুক- মার্কিং ওয়েবসাইটে সরাসরি ভিজিটর পেতে তেমন কোনো সহযোগিতা করে না,তবে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পেজে আনতে সহায়তা করে থাকে৷ তাই নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটটির জন্যে কমপক্ষে ১০-১৫ টি হাইপেজ বুক মার্ক করে রাখুন৷ সোশ্যাল বুক- মার্কিং কাজটি আসলেই খুব সহজ৷
৮. গেস্ট ব্লগিং করা
ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর অন্যতম সেরা মাধ্যম হলো গেস্ট ব্লগিং৷ এছাড়া এটি আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পেজে আনতে সহায়তা করবে৷ নিয়মিত ট্রাফিক আসে এমন একটি গেস্ট ব্লগিং ওয়েবসাইট হলো টেকটিউনস৷
এরকম ওয়েবসাইটে আপনার আর্টিকেল পাবলিশ করে ট্রাফিককে আকর্ষণ করাতে পারলে খুব সহজে ভিজিটর পাবেন৷ প্রতি সপ্তাহে এরকম ভালো পেজ র্যাংকিং ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করান৷
৯. ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করা
আপনার ওয়েবসাইটটি যদি গুগলে র্যাংক করাতে চান, তবে অবশ্যই কিছু কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্যাকলিংক তৈরি করুন৷এতে সঙ্গে ভিজিটরও পাবেন৷ তবে উল্লেখ্য, ব্যাকলিংকগুলো যেন অবশ্যই কোয়ালিটি সম্পন্ন ওয়েবসাইট থেকে তৈরি করা হয়৷
নতুবা হাজার হাজার ব্যাকলিংক তৈরি করেও কোনো ফল পাবেন না৷ কোয়ালিটি সম্পন্ন একটি ব্যাকলিংক হাজারো নরমাল ব্যাকলিংকগুলো থেকে সেরা৷ এটা খুব ফলপ্রসূ হবে৷
৭. সোশ্যাল বুক- মার্কিং
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওয়েবসাইটটি প্রমোট করাতে একটি প্রোফাইল তৈরি করবেন৷ আপনার বন্ধু ও ফলোয়ারদের মাঝে আপনার আর্টিকেলটি শেয়ার করুন৷ পাশাপাশি তাদের বন্ধুরাও যেন ঐ আর্টিকেল তার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে সেই কথা আপনার বন্ধু ও ফলোয়ারদের বলে দিবেন৷
তবে আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন, অধিকাংশ সময়ই আপনার বন্ধুরা আপনার আর্টিকেল শেয়ার করবে না৷ কারণ হিসেবে বলা যায়, এই আর্টিকেলে তারা কোয়ালিটি সম্পন্ন নতুন কিছু পায়নি৷ যার কারণে তারা আপনার আর্টিকেল শেয়ার করে নাই৷ আপনার বন্ধুরা যদি আপনার আর্টিকেলটি নতুনত্ব কিছু পেত ও শিখতে পারত ঠিক তখনই আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিতো৷
সুতরাং, আপনাকে মানসম্মত নতুন আর্টিকেল লিখতে হবে৷ এতে করে আপনার আর্টিকেল বেশি বেশি শেয়ারের সঙ্গে সঙ্গে ভিজিটরও বাড়বে৷
১০. ইয়াহুুর প্রশ্নের উত্তর করা
ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হলো ইয়াহু আনসার৷ আপনি নিয়মিত ইয়াহু আনসার ওয়েবসাইটে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে অংশগ্রহন করে আপনার সাইটে ভিজিটের বন্যা বয়ে দিতে পারবেন৷ আপনি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক নো ফলো লিংক তৈরি করতে পারবেন৷ কারণ ইয়াহু আপনার দেওয়া সাইটের লিংকটি কখনোই ডু- ফলো লিংক হিসেবে বিবেচনা করবে না৷ তবে অনেক ভিজিটর পাবেন, এটা নিশ্চিত!
১১. ফোরামে নিয়মিত পোস্ট করা
আপনি নিয়মিত ফোরাম পোস্টিং করার মাধ্যমে আপনার স্বাক্ষর ও সাইটের লিংক ব্যবহার করে অনেক ভিজিটর পেতে পারেন৷ কিছু কিছু সাইটে সাইন আপ করার সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিতে দেয়,আবার কিছু কিছু সাইট একটি নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর এই সুযোগ দিয়ে থাকে৷
তবে আপনি চাইলে ফোরাম সাইটের সদস্যদের বিভিন্ন রকম প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নিজের লিংক ও স্বাক্ষর দিতে পারবেন৷ যা আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে৷
১২. কমেন্ট করা
ব্লগে কমেন্ট করে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনয়ন একটি পুরাতন ও জনপ্রিয় মাধ্যম৷
কোয়ালিটি সম্পন্ন ওয়েবসাইটে কমেন্ট করে ব্যাকলিংক তৈরি ভালো পরিমাণ ট্রাফিক পেতে পারেন৷
এজন্য আপনার ওয়েবসাইট রিলেটেড কয়েকটি ওয়েবসাইট বাছাই করে কমেন্ট ব্লগিং আরম্ভ করেন৷
আপনি জেনে অবাক হবেন যে, একটি কমেন্ট ব্লগিং এর মাধ্যমে ২০-৬০ টি ভিজিটর পাওয়া যায়৷
১৩. আর্টিকেল মার্কেটিং
ওয়েবসাইটে মান সম্পন্ন ভিজিটর আনার সহজ পন্থা হলো আর্টিকেল মার্কেটিং৷ আপনার আর্টিকেল যদি মানসম্মত হয়,পাঠক পড়ে যদি সন্তুষ্ট ও আকর্ষণ অনুভব করে তবে ভিজিটরের মন জয় করে নিজের ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন অসংখ্য ট্রাফিক৷
একটি মান সম্মত আর্টিকেল লিখতে নিম্নোক্ত বিষয় মাথায় রাখতে হবে :
► প্রথমত, ১০০০ থেকে সর্বোচ্চ ২০০০ শব্দের মধ্যে একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখতে হবে৷
► আটিকেলটিতে প্রাইমারি কি-ওয়ার্ডকে তিন (৩) বার ও বাকিগুলো প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে৷
► একটি ইউনিক আর্টিকেল লিখুন৷
► আপনার আর্টিকেলটি অন্য সাইটে না দিয়ে শুধু আপনার সাইটে পাবলিশ করুন। এখন আপনার অরিজিনাল আর্টিকেলটি রিরাইট করে আর্টিকেল সাবমিশন টুল ব্যবহার করে সাবমিট করতে হবে৷
১৪. ভিডিও মার্কেটিং
ইউটিউব ব্যবহার করে ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে পারেন৷ এই পদ্ধতি অনেক বেশি কার্যকর৷ কারণ প্রচুর মানুষ ইউটিউব ব্যবহার করে থাকে৷ ফলে খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেল খুলে আপনার ব্লগ রিলেটেড ভিডিও তৈরি করে ভিজিটর বাড়াতে পারবেন৷
১৫. স্কুইডো
আর্টিকেল লিখে অর্থোপার্জনের জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় সাইট হলো স্কুইডো।এই সাইটের ভিজিটর সংখ্যাও অনেক বেশি। এখানে আপনি যে নিশ সম্পর্কিত আর্টিকেল লিখতে পারবেন৷ স্কুইডো সাইটে আর্টিক্যালগুলিকে সাধারণত লেন্সেস নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। আপনি এ সাইটে কোন লেন্স পাবলিশ করলে তখন নিশের সঙ্গে মিল রেখে বিজ্ঞাপন ঐ পেজে প্রদর্শিত হবে।