করোনাভাইরাস বহনকারী ব্যক্তি ও সুস্থ ব্যক্তি দুজনই মাস্ক পড়লে, বৈজ্ঞানিক গবেষণাঅনুযায়ী সংক্রমণের ঝুঁকি ৯৫% থেকে ৫% এ কমে আসে তাই বর্তমান এ সংকটপূর্ণ সময়ে নিজের ও আপনজনদের সুরক্ষায় কষ্ট হলেও মাস্ক পরুন
করোনাভাইরাস:
আজ সর্বোচ্চ মৃত্যু ২৩০, সর্বোচ্চ শনাক্ত ১১৮৭৪- দ্যা ডেইলি স্টার প্রতি সাড়ে ৬ মিনিটে একজনের মৃত্যু ঘটছে করোনায়- কালের কন্ঠ ‘চিকিৎসাধীন ৫০ শতাংশের বেশি করোনা রোগীই গ্রামের’ – কালের কণ্ঠ বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত ১৮ কোটি ৩৭ লক্ষ ৯৪ হাজার ৩৯৬ জন, মোট মৃত্যু ৩৯ লক্ষ ৭৭ হাজার ১৭২ জন জনস হপকিংস ইউনিভার্সিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে ছেলেমেয়েদের মৃত্যুর মুখে ঠেলা হবে কি না, বিবেচনার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর – ডেইলিষ্টার বাংলা টিকা দেওয়া শেষ হলেই খোলা হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: প্রধানমন্ত্রী – দৈনিক ইত্তেফাক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ৩১ জুলাই পর্যন্ত বাড়ল – কালের কণ্ঠ ১ জুলাই থেকে ৭ দিন চলাচলে কঠোর বিধি-নিষেধ: মন্ত্রিপরিষদ সচিব – ডেইলিষ্টার বাংলা টিকায় ৯৩ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিবডি:ঢাকা মেডিকেলের গবেষণাআরও তিন চিকিৎসকের মৃত্যু জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক,দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দুই দিনে আরও তিনজন চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে মারা যান ঢাকা মেডিকেল কলেজের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শামীম আহমেদ।
শেখ রাসেল জাতীয় গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে মারা যান অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চিকিৎসক ডা. এএফএম শফিউদ্দিন পাতা। আগের দিন সন্ধ্যায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় টাঙ্গাইলের শেখ হাসিনা শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের স্ত্রী ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জাকিয়া রশীদের (শাফী) মৃত্যু হয়। বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।স্কয়ার হাসপাতালর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক মঙ্গলবার বিডিনিনউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ১ জুলাই স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন ডা. শামীম আহমেদ। তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্কয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছিল।“তার অবস্থা খুবই ক্রিটিক্যাল ছিল। উনার দুইবার কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। আমাদের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে মারা যান তিনি।
”৫০ বছর বয়সী ডা. শামীম আহমেদ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৩২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন বলে বিএমএ জানিয়েছে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ২০তম ব্যাচের এই শিক্ষার্থী বরিশাল জেলার সিভিল সার্জন হিসেবে সরকারি চাকুরি থেকে অবসরে যান।