টাইমেক্স ট্যাবলেট টাইমেক্স খাওয়ার নিয়ম।

টাইমেক্স ট্যাবলেট টাইমেক্স খাওয়ার নিয়ম।
এটি অনটাইম সেক্সের মেডিসিন নয় তবে হ্যা এটি দ্রুত বীর্যপাত এর সমস্যা থেকে সমাধান দিতে পারে কিন্তু এটি আপনি চিকিৎসক এর পরামর্শে সেবন করবেন এই ঔষধ যে কারনে সেবন করা হয় তা হলো যাদের ভয় বেশী, যারা বিষণ্ণতায় ভুগছে, যাদের রাতে বিছানায় প্রস্রাব করার অভ্যাস আছে, যাদের বীর্যপাতে সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হয়।
টাইমেক্স ট্যাবলেট টাইমেক্স খাওয়ার নিয়ম।
টাইমেক্স মুখে খাওয়ার পর ভালো শোষিত হয় এবং ৫০ মিলিগ্রাম-এর একটি একক মাত্রা মুখে খাওয়ার পর ২-৬ ঘণ্টায় (গড় ৪.৭ ঘণ্টায়) ৫৬ থেকে ১৫৪ এনগ্রাম/মিলি (গড় ৯২ এনগ্রাম/মিলি) এর সর্বোচ্চ প্লাজমা মাত্রায় পৌঁছে। ১৫০ মিলিগ্রাম টাইমেক্স-এর দৈনিক মাল্টিপল মাত্রার পর ওষুধের স্টেডি-স্টেড প্লাজমা ঘনত্ব ৯৪ থেকে ৩৩৯ এনগ্রাম/মিলি (গড় ২১৮ এনগ্রাম/মিলি) এবং এটার অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী বিপাকীয় পদার্থ ডেসমিথাইলক্লোমিপ্রামিন-এর ক্ষেত্রে ১৩৪ থেকে ৫৩২ এনগ্রাম/মিলি (গড় ২৭৪ এনগ্রাম/মিলি)। ওষুধটি শরীরে ভালোভাবে বিতরিত হয় এবং সিএসএফ, মস্তিষ্ক এবং মাতৃদুগ্ধে তাৎপর্যপূর্ণভাবে উপস্থিত থাকে। ক্লোমিপ্রামিন প্লাজমা প্রোটিন প্রধানত অ্যালবুমিনের সাথে ৯৭% পর্যন্ত বাইন্ডিং বা বেঁধে থাকে।
ব্যবহার
ক্লোফ্রানিল-এর কার্যকরী উপাদান টাইমেক্স মূলত একটি ট্রাইসাইক্লিক বিষণ্নতারোধী, যা বদ্ধধারণাজনিত বাধ্যকর সমস্যা বা অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার এবং ভয়ভীতি পরিস্থিতি চিকিৎসায় খুবই কার্যকর উপাদান হিসেবে ব্যাপকভাবে প্রমাণিত। বদ্ধধারণাজনিত বাধ্যকর সমস্যা বা অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার-এ টাইমেক্স-এর কার্যকারিতা সেরোটোনিন (৫-হাইডোক্সিট্রিপটামিন) পুনঃ অধিগ্রহণে সিলেকটিভ বা বাছাইকৃত বাধা প্রদানে এর কার্যকারিতার সাথে সম্পৃক্ত। এটা যেহেতু অনাহূত প্রবেশমূলক এবং পুনরাবৃত্তি চিন্তা (বদ্ধধারণা) এবং অযৌক্তিক আচারসংক্রান্ত ব্যবহার (বাধ্যবাধকতা) নিয়ন্ত্রণ করে, সেহেতু এটা রোগীকে সামাজিক এবং পেশাগত কাজকর্মের উন্নতিসহ স্বাভাবিক জীবনযাপনের দিকে অগ্রসর হতে ক্ষমতা প্রদান করে।
ব্যবহার
ক্লোফ্রানিল-এর কার্যকরী উপাদান টাইমেক্স মূলত একটি ট্রাইসাইক্লিক বিষণ্নতারোধী, যা বদ্ধধারণাজনিত বাধ্যকর সমস্যা বা অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার এবং ভয়ভীতি পরিস্থিতি চিকিৎসায় খুবই কার্যকর উপাদান হিসেবে ব্যাপকভাবে প্রমাণিত। বদ্ধধারণাজনিত বাধ্যকর সমস্যা বা অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার-এ টাইমেক্স-এর কার্যকারিতা সেরোটোনিন (৫-হাইডোক্সিট্রিপটামিন) পুনঃ অধিগ্রহণে সিলেকটিভ বা বাছাইকৃত বাধা প্রদানে এর কার্যকারিতার সাথে সম্পৃক্ত। এটা যেহেতু অনাহূত প্রবেশমূলক এবং পুনরাবৃত্তি চিন্তা (বদ্ধধারণা) এবং অযৌক্তিক আচারসংক্রান্ত ব্যবহার (বাধ্যবাধকতা) নিয়ন্ত্রণ করে, সেহেতু এটা রোগীকে সামাজিক এবং পেশাগত কাজকর্মের উন্নতিসহ স্বাভাবিক জীবনযাপনের দিকে অগ্রসর হতে ক্ষমতা প্রদান করে।
নির্দেশনা
অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার -এভয়ভীতি পরিস্থিতিতে
খাওয়ার নিয়ম
টাইমেক্স খাওয়ার নিয়ম
ক্লোফ্রানিল দ্বারা চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রাথমিক মাত্রা হিসেবে ২৫ মিলিগ্রামের অল্প মাত্রা রাতে শোবার সময় প্রায় এক সপ্তাহ পর্যন্ত দেয়া উচিত এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মাত্রা বাড়িয়ে প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে ১৫০ মিলিগ্রাম এবং বৃদ্ধ রোগীদের ক্ষেত্রে দিনে ৭৫ মিলিগ্রাম। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা কমানোর জন্য ওষুধটি বিভক্ত মাত্রায় খাওয়া উচিত। এছাড়া এটার দীর্ঘ অর্ধ জীবন বিবেচনা করে শোয়ার সময় একক মাত্রা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
সতর্কতা
অনিয়ত সময় ধরে বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল পরীক্ষায় অন্যান্য ট্রাইসাইক্লিক বিষণ্নতারোধীর মতো টাইমেক্স ব্যবহারে সিজার ঘটার ঝুঁকি গুরুত্বপূর্ণভাবে শনাক্ত করা হয়েছে, যার অশোধিত হার ০.৭% (৩৫১৯ জন রোগীর ২৫ জন)। সুতরাং যে সকল রোগী সিজারের ইতিহাসজনিত অথবা অন্যান্য রোগপ্রবণ করার কারণসমূহ যেমন বিভিন্ন নিদানতত্ত্বের মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত, অ্যালকোহল এবং অন্যান্য ইপিলেপটোজেনিক ওষুধের সাথে একত্রে ব্যবহার, সে সকল ক্ষেত্রে ক্লোমিপ্রামিন ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
টাইমেক্স ব্যবহারে ট্যাকিকার্ডিয়াসহ মাঝারি ধরনের অর্থোস্টেটিক হইপোটেনসন, সামান্য এবং ক্লিনিক্যালি তাৎপর্যপূর্ণ নয় এমন ইসিজি-এর পরিবর্তন এবং যকৃতের এনজাইমের সমুন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে। মাঝে মাঝে মতিবিভ্রম, মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা, কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা, নির্যাতন ভ্রম, হাইপোম্যানিয়া বা ম্যানিয়া এবং পুরুষের যৌনকার্যক্ষমতা কমতে দেখা গেছে। নগণ্য ক্ষেত্রে ক্লোমিপ্রামিন ব্যবহারে রক্ত ডিসক্রেসিয়াস এবং হাইপারথার্মিয়া পরিলক্ষিত হয়েছে। বিষণ্নতাসহ অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার বা বদ্ধধারণাজনিত বাধ্যকর সমস্যাজনিত রোগীদের আত্মহত্যা করার ইচ্ছা থাকতে পারে। এ সকল পরিণতি ঘটার সম্ভাবনা মনে রাখা উচিত এবং যখন টাইমেক্স নির্দেশিত হবে তখ
টাইমেক্স ট্যাবলেট টাইমেক্স খাওয়ার নিয়ম।
আরো পড়ুন :–
- শেভরন হাসপাতাল ডাক্তারদের তালিকা, ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার চট্টগ্রাম
- শিশু বিশেষজ্ঞ ঢাকা বাংলাদেশ – Child specialist Dhaka
- আইচি হাসপাতাল ডাক্তার তালিকা – Aichi List of hospital doctors
- মানসিক ডাক্তারের তালিকা ঢাকা
- ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রংপুর, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর?
- ল্যাকটোজেন ১ খাওয়ার নিয়ম
- হার্ট ফাউন্ডেশনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মিরপুর ২ নম্বর 2022
- কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তারের তালিকা, যোগাযোগের ফোন নম্বর ও ঠিকানা!
- রংপুরে সবচেয়ে ভালো মানসিক ডাক্তার /বিভাগীয় প্রধান কে?-razuaman.com
- রংপুরে সমস্ত শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ এর তালিকা৷ ২০২২। razuaman.com
- Dhaka Shishu (Child) Hospital- ঢাকা শিশু (শিশু) হাসপাতাল ?
- অ্যাপোলো হাসপাতালের ডাক্তারের তালিকা 2023
- ঢাকা শিশু হাসপাতালের ঠিকানা, যোগাযোগের নম্বর ও তালিকা। 2023
- মেহেদী ডিজাইন ছবি ও পিকচার Download 2023 ।
- চোখের ব্যাথার ড্রপ এর নাম
- চোখ ওঠা সমস্যায় যা করবেন
- চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ ও ঘরোয়া চিকিৎসা
- শিশুর চোখ উঠলে যেসব কাজ ভুলেও করবেন না
- নিয়মিত চা খাইলে বুদ্ধি বাড়ে-razuaman
- বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয় কেন কারণ কি !
- SMS of love-ভালোবাসার রোমান্টিক এসএমএস !
- পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর তাজ-উল-মাসাজিদ । Taj Ul Masajid
- কুমিল্লার নানুয়ার দিঘীরপাড়ের পুজা মণ্ডপে পবিত্র কুরআনুল কারীম অবমাননার।
শেষ কথা
সম্মানিত ভিউয়াস, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। আর হ্যাঁ, আমার আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি একটু উপকৃত হন, তাহলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করব। আমি প্রতিনিয়তঃ চেষ্টা করি নতুন নতুন বিষয় আর্টিকেল লেখার। তাই আপনারা যারা আপডেট কোনো বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তারা প্রতিনিয়ত আমার সাইটকে ভিজিট করতে পারেন। আপনার যদি কোন বিষয় সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকে। তাহলে আপনারা কমেন্ট বক্সে কমেন্টের মাধ্যমে বলতে পারেন। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ আপনার বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লেখার । এই আশা ব্যক্ত করে আবারো সালাম দিয়ে শেষ করছি আসসালামু আলাইকুম রহমতুল্লাহ বারাকা তুহ।
🌿🌿Razuaman.com 🌿🌿