কৃষি খামার

প্রাকৃতিকীকরণ ঘটনাক্রমে Coloreaba সবচেয়ে সুন্দর প্রাণী এবং কিছু প্রাণী

প্রাকৃতিকীকরণ ঘটনাক্রমে Coloreaba সবচেয়ে সুন্দর প্রাণী এবং কিছু প্রাণী তৈরি করেছে.
পশুরাই শুধু মানুষ। এই কারণে নয় যে আমরা “আমাদের” মাসকটগুলি খুঁজছি এবং তারা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের সাথে একটি বিশেষ সংযোগ পাঠিয়েছে।

সর্বোপরি, মাসকটের এককতা তার পরিশিষ্টের চেহারার চেয়ে ভাল, একটি রঙে বা মার্কাস অনেক অমানবিক, এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য নিয়ন্ত্রিত। এবং আমরা এমন ক্ষেত্রে কথা বলছি যেখানে আমাদের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং দেখতে হবে না।

আমরা আমাদের প্রিভেসি এবং কুকি বিষয়ক নীতিমালা আপডেট করেছি।

বাংলাদেশ প্রাণী সম্পদ গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা বলছেন একটি গাভী থেকে বছরে একটির বদলে দুটি বাছুর জন্ম দেয়ার প্রযুক্তিতে তারা সাফল্য পাওয়ার দাবি করছেন

প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. গৌতম কুমার দেব বিবিসিকে বলছেন, “বাংলাদেশে এ প্রযুক্তিটি নতুন। প্রাথমিক সাফল্যের পর আমরা এটি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছি। সফল হলে এটি নিঃসন্দেহে দেশের গরু সম্পদের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলবে”।

বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ বাংলাপিডিয়ায় বলা হয়েছে যে দেশে গরুর সংখ্যা প্রায় আড়াই কোটি।

গবাদিপশুর বৈশ্বিক সুচকে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ এমন খবর এসেছিলো গত বছরের শুরুতেই।

তবে গরু, মহিষ, ভেড়া ও ছাগল-সব মিলিয়ে গবাদিপশু উৎপাদন বাংলাদেশ তখন বিশ্বে বারোতম অবস্থানে ছিলো।

এখন বিজ্ঞানীরা আশা করছেন বাংলাদেশে ভালো মানের গাভীর দুটি করে বাচ্চার প্রকল্প মাঠপর্যায়ে সফল হলে সেটি গবাদিপশু এবং এর মাধ্যমে গণমানুষের জীবনমানের আরও উন্নতি করা সম্ভব হবে।

কিন্তু নতুন প্রযুক্তি আসলে কী? কীভাবে কাজ করে?

ড: গৌতম কুমার দেব বলছেন প্রযুক্তিটির নাম ইনভিট্রো অ্যামব্রায়ো প্রডাকশন বা আইভিপি। তবে এটিকে কেউ কেউ আইভিএ-ও বলে থাকেন।

এতে বেশি দুধ দেয় এমন গাভী থেকে ডিম্বাণু সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে নেয়া হয়। সেখানে ডিম্বাণুকে পরিপক্ব করে ফার্টিলাইজ করানো হয়। এর ফলে যে ভ্রূণের জন্ম হয় গবেষণাগারে সেখান থেকে দুটি করে ভ্রূণ ধাত্রী গাভীতে সংস্থাপন করা হয়। এরপর ওই গাভীটি গর্ভধারণ করলেই দুটি করে বাচ্চা বাড়তে থাকবে।

তিনি বলছেন, গবেষণার অংশ হিসেবে তাদের পরীক্ষাগুলোতে সফলতা এসেছে। তাই তারা এখন মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *