ক্রিকেট

বাংলাদেশের সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান

বাংলাদেশের সেরা ক্রিকেটার হলো সাকিব আল হাসান। হ্যা আমাদের সকলের প্রিয় সাকিব আল হাসান ই হলো বাংলাদেশের সেরা ক্রিকেটার। তার বিষয়ে যত বলবো তত কম হয়ে যাবে। সেরা অলরাউন্ডার হলেন তিনি।

বাংলাদেশের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য । আমরা যারা ক্রিকেট দেখি তারা অবশ্যই জানেন যে বাংলার বাঘ শাকিব আল হাসান । আমাদের এই বাংলাদেশকে প্রচার করে দিলে বিশ্বপ্রেমিক ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। প্রিয় সাইট ভিজিটর ভাই রা আপনারা যারা আমাদের এই সাইটটি ভিজিট করতেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলি আপনারা আমার সাইটটি শেয়ার করুন ।

বাংলাদেশের সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান

ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা একাদশ


বাংলাদেশের ওয়ানডে ক্রিকেটের তো আরো কম। এইতো সেদিন ১৯৮৫-১৯৮৬ সালে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু, ওয়ানডে ক্রিকেটের মাধ্যমেই। অনেক খেলোয়াড় ইতোমধ্যে দেশের জার্সি গায়ে দিয়ে ফেলেছেন, কেউ কেউ আমাদের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন তাদের পুরো ক্যারিয়ার দিয়ে, কেউ একটা ইনিংস বা বোলিং স্পেল দিয়ে, কেউ হয়তো একটা দুর্দান্ত শট বা বল দিয়েই। কিন্তু সর্বকালের সেরা একাদশ করতে হতে হয় নিস্পৃহ, আবেগহীন, পরিসংখ্যানবিদ এবং অনেকক্ষেত্রেই নির্মম।

মানতে হয় বাস্তবতাও। তবে বাংলাদেশ এখনো সব দলের জন্যে ঘরে-বাইরে কঠিন প্রতিপক্ষ হয়ে উঠতে পারেনি, তবে ৩০ বছর এবং মাত্র দুইশ’র মত ম্যাচ কখনোই উপযুক্ত প্রতিপক্ষ হয়ে উঠবার জন্য যথেষ্ট নয়। ধরে নিচ্ছি, খেলাটা দেশেই, একটু স্পিন-সহায়ক পিচেই হবে। আমাদের মূল শক্তি ধরব ব্যাটিং; বোলিং-এ চালিকাশক্তি স্পিন। দলে থাকবে ২ পেসার, ২ স্পিনার, ১ উইকেটকিপার, ৬ ব্যাটসম্যান, তাদের মাঝে অলরাউন্ডার ২ জন।

ব্যাটসম্যানঃ প্রথমেই দরকার ওপেনার, চোখ বুজে একজনের নাম বলা যায়, তামিম ইকবাল; প্রায় ৪,০০০ রান, ত্রিশোর্ধ গড়, প্রায় ৮০ স্ট্রাইকরেট, ২৫ হাফ-সেঞ্চুরি, ৪ সেঞ্চুরি, জিম্বাবুয়ের সাথে ১৫৪। মাঠের শরীরী ভাষা থেকে শুরু করে সংবাদ সম্মেলন, তামিমের মাঝে ফুটে বের হয়, ‘বাংলাদেশ বদলে গেছে, আমরা আর অংশগ্রহনের জন্যে খেলি না, জেতার জন্য খেলি। চাই, আমার কাছে উনি আতাহার আলি খান।

যিনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের ঊষালগ্নে প্রায় অবাস্তব গড় (প্রায় ৩০) ও ইডেন গার্ডেন্সে একটি ইনিংস নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ১৯৮৮-৯৮; এই সময়ে ১৯ ম্যাচ, ৩ ফিফটি, মাত্র হাটিহাটি পা করা একটা ক্রিকেট টিমের ওপেনারের জন্য আমার কাছে উনিই সেরা। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী, জাভেদ ওমর, আমাদের আনসাং হিরো। পরিসংখ্যান বলছে, উনারা ভয়াবহভাবে একইধাচের, দুইজনের কেনিয়া, জিম্বাবুয়ের সাথে প্রায় ২৫% মত ম্যাচ, বড় দলগুলোর বিপক্ষেও তারা প্রায় একইরকম পারফর্মার। তারপরেও, জাভেদের তুলনায়, আমার মতে আতাহার এগিয়ে, পরিসংখ্যান ছাড়াও ৯৭-পূর্ব যুগের খেলোয়াড় বলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *