বাচ্চারা সুজি খাবে কত বয়স থেকে ? razuaman.com

বাচ্চারা সুজি খাবে কত বয়স থেকে আপনার ছোট্ট সোনা মাস সাতেকের হলে আস্তে আস্তে ওর ডায়েটে আপনি ঢুকিয়ে দিতে পারেন সুজি। বাজারে যে সুজি বিকোয়, তার বেশিরভাগই গমে তৈরি হয়। তা বাদে চাল বা ভুট্টা দিয়েও সুজি তৈরি সম্ভব। আপনার বাচ্চাকে যখন প্রথম দেবেন, তখন পরপর তিন দিন দেবেন। দিয়ে অপেক্ষা করবেন। সুজিতে যদি এলারজি হওয়ার কোনও শঙ্কা থাকে, তবে তা ধরা পড়বে এর ভেতরই। আপনার বাচ্চার যদি গ্লুটেন-এ এলারজি থাকে, তবে সুজি নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষার কোনও চেষ্টাও করবেন না।
বাচ্চারা সুজি খাবে কত বয়স থেকে ?
আপনার ছোট্ট সোনা মাস সাতেকের হলে আস্তে আস্তে ওর ডায়েটে আপনি ঢুকিয়ে দিতে পারেন সুজি। বাজারে যে সুজি বিকোয়, তার বেশিরভাগই গমে তৈরি হয়। তা বাদে চাল বা ভুট্টা দিয়েও সুজি তৈরি সম্ভব। আপনার বাচ্চাকে যখন প্রথম দেবেন, তখন পরপর তিন দিন দেবেন। দিয়ে অপেক্ষা করবেন। সুজিতে যদি এলারজি হওয়ার কোনও শঙ্কা থাকে, তবে তা ধরা পড়বে এর ভেতরই। আপনার বাচ্চার যদি গ্লুটেন-এ এলারজি থাকে, তবে সুজি নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষার কোনও চেষ্টাও করবেন না। যদি না থাকে তবে সুজির পরিজই ছোট্ট বাচ্চাকে সুজি খেতে শেখানোর সবচেয়ে উত্তম পদ!
নবজাতক ও ছোট শিশুর খাবার ?
বাড়ন্ত শিশুদের বয়স উপযোগী পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে।
অনেক বাবা-মা তাদের সন্তানদের মায়ের দুধের পাশাপাশি কখন ও কীভাবে সম্পূরক খাবার দিতে হয় সে বিষয়ে সঠিক তথ্য পান না। অথচ শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশের সময় পুষ্টিহীনতা এড়াতে এটা খুবই জরুরি বিষয়।
পুষ্টিকর উপাদান নিশ্চিত করা এবং শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য শিশুকে ছয় মাস বয়স পর্যন্ত অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। শিশুর বয়স ছয় মাস পূর্ণ হলে তাকে সিরিয়াল এবং শাকসবজি ও ডিমের মতো পারিবারিক খাবার চটকে খাওয়াতে হবে। দুই বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে অন্যান্য পারিবারিক খাবারের পাশাপাশি মায়ের দুধ খাইয়ে যেতে হবে।
একেই বলে পরিপূরক খাবার খাওয়ানো। এর মধ্য দিয়ে শিশু শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়া থেকে পারিবারিক খাবার খাওয়ায় অভ্যস্ত হয়। শিশুর ক্রমবর্ধমান পুষ্টি চাহিদা পূরণে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পর্বে ছয় মাস থেকে ২৪ মাস বয়স পর্যন্ত শিশুর পুষ্টি চাহিদা পূরণ হয় এবং এমন একটি সময়ে এটা হয় যখন তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে।
এই পর্যায়ে পুষ্টির ঘাটতি ও অসুস্থতা বিশ্বজুড়ে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের উচ্চ হারে পুষ্টিহীনতার জন্য দায়ী।
তবে সময়মতো পরিপূরক খাবার দেওয়া শুরু করা, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কয়বার করে খাওয়ানো এবং খাবার তালিকায় কী কী ভিন্নতা আনা উচিত সে বিষয়ে বাবা-মার জ্ঞান খুব সীমিত।
পরিবারে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে পুরো জনগোষ্ঠীর এক চতুর্থাংশ শিশুকে তার প্রয়োজনমতো খাবার দেয়া যায়না। সীমিত আয়ের পরিবারগুলো মাছ- মাংসের মতো প্রাণিজ আমিষ সব সময় কিনতে পারে না।
শিশুকে বয়স উপযোগী পরিপূরক খাবার দেওয়ার হার জাতীয়ভাবেই বেশ কম এবং কিছু কিছু এলাকা যেমন শহরের বস্তি এলাকায় এই হার আশঙ্কাজনকভাবে কম।