রাইস কুকার কিনতে চাই কোন রাইস কুকার ভালো রাইস কুকারের দাম কত-WRC-DCSM18

আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত সাইট ভিজিটর ভাই ও বোনেরা আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনারা জানেন razuaman.com সংসারের নানা সমস্যা নানারকম প্রয়োজনীয় পোস্ট ও রিভিউ শেয়ার করে থাকে।
আজকার রিভিউ
আমি একটি রাইস কুকার কিনতে চাই কোন রাইস কুকার ভালো রাইস কুকারের দাম কত।
এখন শহর-গ্রাম দুটোই এক গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুৎ আছে । তাই আমার ভাবছি একটা রাইস কুকার কিনব কিন্তু চিন্তা করতেছি কোন কোম্পানির কিনলে বেশিদিন টেকসই হবে। কোন কোম্পানির রাইস কুকার কিনলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে এই নিয়ে অনেকেই টেনশন করে থাকি তো বন্ধুরা চলুন আজকে আমরা জানাবো বর্তমান সময়ে কোন কোম্পানির রাইস কুকার বাংলাদেশের শহর এবং গ্রামে বিস্তারিত নিচে।
আরো দেখুন
10 থেকে 15 হাজার টাকার মধ্যে কম্পিউটার |
ভিভো v20 বাংলাদেশে কত দাম দাম-vivo V20 SE丨vivo Bangladesh|
খরচ ছাড়াই কাতারে যাওয়ার সুযোগ:razuaman
Buy iPhone 13 Pro-IPhone 13 Pro-অ্যাপল ট্রেড কিভাবে কাজ করে? How does Apple Trade In work?
রাইস কুকার
রাইস কুকার একটি কিচেন ইলেকট্রিক সামগ্রী, যেটি চুলা ছাড়াই তাপের সাহায্যে ভাত রান্না করতে পারে। এতে একটি কনটেইনার রয়েছে, যার নিচে কয়েলের সাহায্যে তাপ উৎপন্ন হয় এবং এর ভেতরে একটি বোল থাকে যাতে খাবার রাখা হয়। এই বোলটি সুবিধামত অপসারণ করা যায়। বোলটির গায়ে নন-স্টিকি একটি আবরণ থাকে এবং এর গায়ে পানি কতটুকু দিতে হবে তার জন্য দাগ দেওয়া থাকে। এর ফলে পানির পরিমাণ ঠিক রাখা সম্ভব হয়। রাইস কুকারে রান্না করার মুলনীতি হলো, এর নিচের কয়েলটি কারেন্ট সংযোগ দেওয়া হলে তা গরম হয় এবং সেই গরমের তাপে বোলে থাকা খাবার সিদ্ধ হয়ে ধীরে ধীরে রান্না হয়। কুকারে রান্না করার সময় যখন খাবার বাষ্পীভুত হয়, তখন প্রায় ৭০০ ওয়াট বৈদ্যুতিক শক্তি খরচ হয়। আর যখন খাবার রান্না করা হয়ে যায়, তখন ৩০ থেকে ৪৫ ওয়াট বৈদ্যুতিক শক্তি খরচ হয়।
এছাড়াও রাইস কুকারের একটি বড় সুবিধা হলো, এটি খাবার রান্না হয়ে যাওয়ার পরেও প্রায় ২৪ঘন্টা “স্টে ওয়ার্ম” মোডে থেকে খাবারকে গরম রাখতে পারে এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মানো থেকে বা নষ্ট হওয়া থেকে খাবারকে রক্ষা করতে পারে। আধুনিক কালের তৈরি রাইস কুকারে রান্না করার জন্য নতুন নতুন প্রযুক্তি যুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে, তা হলো ইলেকট্রিক টাইমার ও থার্মোস্ট্যাট। রাইস কুকারে শুধুই যে ভাত রান্না করা যায় তা নয়, মানুষ এতে আরও অনেক খাবারই রান্না করছে, যেমন- বিরিয়ানী, ডিম, সবজি, ডাল, ইডলি, দোসা, ডামপলিংস, ছাড়াও আরও অনেক প্রকারের খাবার। রাইস কুকার রান্না করার সময় কমিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি রান্নাকে অনেক সহজ ও ঝামেলামুক্ত করেছে।
রাইস কুকার ভালো রাখার কিছু নিয়ম
- রান্না শেষ হওয়ার পর বিদ্যুতের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
- রান্না শেষ হওয়ার পর রাইস কুকারটি পানি দিয়ে পরিষ্কার করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলতে হবে, যাতে কোথাও ভেজা না থাকে।
- রাইস কুকার আলো বাতাস যুক্ত খোলামেলা স্থানে রাখলে ভালো হয়।
- রাইস কুকারে রান্না করার সময় তাড়াতাড়ি রান্না সম্পন্ন হওয়ার জন্য বেশি তাপমাত্রায় রান্না করা উচিত নয়, স্বাভাবিক তাপমাত্রাতেই রান্না করা উচিত।
- রান্না হতে হতে বিদ্যুৎ চলে গেলে এর সুইচ বন্ধ করে দিতে হবে। রান্না অসম্পূর্ণ থাকা অবস্থায় ঢাকনা খোলা যাবে না, এতে খাবার নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে।
WRC-DCSM18Tk. 2,690
Warranty Information:
|
বাঙালি জাতির খাদ্যাভ্যাসকে কেন্দ্র করে বাংলায় একটি প্রচলিত কথা হল “মাছে ভাতে বাঙালি”। সবুজ-শ্যামল এই দেশের কৃষকদের কাছেও উপার্জনের মূল খোঁড়াক হল তাদের ফসলী জমির ধান। যেই ধানকে চালে রূপান্তর করে পৌঁছে দেয়া হয় দেশের মানুষের কাছে এবং এর একটা বড় অংশ রপ্তানিও করা হয়। মোদ্দা কথা হল বাঙালির মূল খাদ্য তালিকার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হল ভাত। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন এই ভাত বা রাইস রান্না করাটা হয়ে উঠেছে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক সহজ।