লাইকি ভিডিও করে যুবক আটক

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সেন্টারের সামনে লাইকি ভিডিও ধারণ করায় ইয়াসিন নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে তাকে আটক করা হয়। সকালে, নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জেলা পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ জানান, গত ২১ জুলাই ওই মসজিদ প্রাঙ্গনে এক তরুনীসহ ভিডিও ধারণ করে লাইকি আইডি’র মাধ্যমে ফেসবুকে আপলোড করে। ভিডিওটি প্রচারের পর থেকে মসজিদের পবিত্রতা রক্ষার দাবি জানানোর পাশাপাশি মুসল্লীদের মধ্যে আসন্তোষ দেখা দেয়।
পরে গতরাতে দেবিদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ী এলাকা থেকে অভিযুক্ত ইয়াছিনকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হবে। কুমিল্লার দাউদকান্দিতে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সেন্টারের সামনে লাইকি ভিডিও ধারণ করায় ইয়াসিন নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে তাকে আটক করা হয়। সকালে, নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জেলা পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ জানান, গত ২১ জুলাই ওই মসজিদ প্রাঙ্গনে এক তরুনীসহ ভিডিও ধারণ করে লাইকি আইডি’র মাধ্যমে ফেসবুকে আপলোড করে।
ভিডিওটি প্রচারের পর থেকে মসজিদের পবিত্রতা রক্ষার দাবি জানানোর পাশাপাশি মুসল্লীদের মধ্যে আসন্তোষ দেখা দেয়। পরে গতরাতে দেবিদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ী এলাকা থেকে অভিযুক্ত ইয়াছিনকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা । রবিবার (৮ আগস্ট) কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ভিংলাবাড়ীর নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ইয়াছিন ওই গ্ৰামের মৃত গোলাপ মিয়ার ছেলে।
কুমিল্লা জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফারুক আহমেদ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।রবিবার সকালে কুমিল্লা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফারুক আহমেদ জানান, গত ২৭ জুলাই কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ‘দাউদকান্দি মডেল মসজিদ ও ইসলামি সেন্টার’-এর বারান্দায় টিকটক ধরনের ভিডিও নির্মাণ করে Dw YASIN ও (@Yumaiya008) নামের লাইকি আইডিতে আপলোড করলে তা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
মসজিদের বারান্দায় ভিডিও তৈরি করে নামাজের স্থানের পবিত্রতা লঙ্ঘন করায় সাধারণ মুসল্লিদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে সাধারণত মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। বিষয়টি পুলিশের নজরে আসলে মসজিদের বারান্দায় টিকটক ভিডিও করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অপরাধে নির্মাতাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে অভিযান চালায় পুলিশ।
আসসালামুআলাইকুম প্রিয় সাইট ভিজিটর ভাই ও বোনেরা আপনারা সবাই ভাল আছেন । আমিও ভাল আছি আপনাদের দোয়ায় ।তো আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি সে বিষয়টি হচ্ছে লাইকি ভিডিও । ইয়াছিন নামের লাইকি আইডিতে আপলোড করলে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে সাধারণত মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। গ্রেফতার করেন পুলিশ ।