১১ আগস্ট থেকে দোকানপাট-শপিংমল খোলা

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখতে এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বুধবার থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারাদেশে খুলছে দোকানপাট ও শপিংমল। রোববার বিকেলে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শপিংমল, মার্কেট, দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে খোলা রাখা যাবে। খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁয় অর্ধেক আসন খালি রেখে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। এছাড়া সব ধরনের শিল্প-কারখানা চালু থাকবে।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ১ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৮ দিনের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়। পরে ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আবার বিধিনিষেধ শুরু হয়। সেই বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
আগামী ১১ আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় দিন থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারাদেশে খুলছে দোকানপাট ও শপিংমল। রবিবার (৮ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে।
বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটি মনে করে সরকার পর্যাপ্ত টিকা সংগ্রহ না করেই গণটিকার নামে গণপ্রতারণা শুরু করেছে। চরম অব্যবস্থাপনা এবং দলীয়করণের কারণে এই লোক দেখানো গণটিকা অভিযান গণসংক্রমণ অভিযানে পরিণত হয়েছে।
রবিবার দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব এ কথা বলেন। এ সময় তিনি সার্বজনীন টিকা প্রদানের দাবি জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, স্থায়ী কমিটি সরকারকে সকল প্রকার দলীয়করণের প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে এসে সার্বজনীন টাকা প্রদানের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। গণটিকা প্রদানের কর্মসূচি সম্পূর্ণ দলীয় কর্মসূচিতে পরিণত করার উদ্দেশ্যে দলীয় কর্মীদের সম্পৃক্ত করার ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সিরিজের শেষ ম্যাচে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পথে হাঁটবে বাংলাদেশ দল। গতকাল বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, একাদশে আসতে পারে কয়েকটি পরিবর্তন। জানতে চাইলে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু জানালেন, পরিবর্তন আসবে একাদশে। তবে কাল (আজ) সকালে একটা মিটিং হবে, সেখানেই চূড়ান্ত হবে।
সিরিজ জিতে যাওয়ায় নির্ভার বাংলাদেশ দল। টানা চারটি ম্যাচেই একই একাদশ খেলিয়েছে বাংলাদেশ। ম্যাচ খেলার সুযোগই পাননি তাসকিন আহমেদ, সাইফউদ্দিন, মোহাম্মদ মিঠুনরা। আজ তাদের দেখা যেতে পারে একাদশে। বিশেষ করে টপঅর্ডারে সৌম্য সরকার, নাঈম শেখের ব্যর্থতার কারণে পরিবর্তনের দিকে যেতেই হতো টিম ম্যানেজমেন্টকে।
একাদশে পরিবর্তন আনলেও শেষ ম্যাচে জয় চায় বাংলাদেশ। চতুর্থ ম্যাচে ৩ উইকেটে হারা স্বাগতিকদের টার্গেট ব্যাটিংয়ে উন্নতি আনা। কারণ সিরিজ জুড়েই বাংলাদেশের বোলিং ছিল দুর্দান্ত।